গাইবান্ধার মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রে অনিয়মের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ
গাইবান্ধা সদর উপজেলার বাদিয়াখালী মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রে সেবাদান নিশ্চিতের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (১৭ আগস্ট) দুপুরে বাদিয়াখালী ইউনিয়নের নুরুলগঞ্জ হাটে ‘ছাত্র ও সর্বস্তরের জনগণ’ এর ব্যানারে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। মানববন্ধন চলাকালে বক্তব্য দেন, সমাজসেবক কাজী আব্দুল খালেক, দিদারুল ইসলাম মামুন, মোহাম্মদ মাহিম প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, বাদিয়াখালী মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রে চিকিৎসকসহ ৭ জন স্টাফ থাকার কথা থাকলেও চলছে পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা, মিডওয়াইফ ও আয়াসহ মাত্র তিনজন স্টাফ দিয়ে। অ্যাম্বুলেন্সের জন্য শেড থাকলেও খোঁজ নেই অ্যাম্বুলেন্সের। হাসপাতালের মাঠ দখল করে সবজি চাষ করছেন প্রভাবশালীরা। সন্ধ্যে হলেই হাসপাতাল চত্বর বাড়ে মাদকসেবীদের উৎপাত। জরাজীর্ণ গেটসহ খালি পড়ে আছে ডেলিভারি কক্ষ এবং অন্যান্য অবকাঠামো। দ্রুত মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রটি সংস্কার করে, পর্যাপ্ত জনবল নিয়োগ করে পূর্ণাঙ্গরূপে ২৪ ঘণ্টা সেবাদান নিশ্চিতের দাবি জানান তাঁরা।
মানববন্ধন শেষে নুরুলগঞ্জ হাট থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে বাদিয়াখালী মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রের সামনে গিয়ে শেষ হয়।
জেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. প্রসেনজিত প্রণয়ন মিশ্র বলেন, বিষয়গুলো সম্পর্কে আমার জানা ছিল না। আজকেই ওই কেন্দ্রের দায়িত্বরত ইনচার্জের সাথে কথা বলে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করব।
শনিবার (১৭ আগস্ট) দুপুরে বাদিয়াখালী ইউনিয়নের নুরুলগঞ্জ হাটে ‘ছাত্র ও সর্বস্তরের জনগণ’ এর ব্যানারে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। মানববন্ধন চলাকালে বক্তব্য দেন, সমাজসেবক কাজী আব্দুল খালেক, দিদারুল ইসলাম মামুন, মোহাম্মদ মাহিম প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, বাদিয়াখালী মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রে চিকিৎসকসহ ৭ জন স্টাফ থাকার কথা থাকলেও চলছে পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা, মিডওয়াইফ ও আয়াসহ মাত্র তিনজন স্টাফ দিয়ে। অ্যাম্বুলেন্সের জন্য শেড থাকলেও খোঁজ নেই অ্যাম্বুলেন্সের। হাসপাতালের মাঠ দখল করে সবজি চাষ করছেন প্রভাবশালীরা। সন্ধ্যে হলেই হাসপাতাল চত্বর বাড়ে মাদকসেবীদের উৎপাত। জরাজীর্ণ গেটসহ খালি পড়ে আছে ডেলিভারি কক্ষ এবং অন্যান্য অবকাঠামো। দ্রুত মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রটি সংস্কার করে, পর্যাপ্ত জনবল নিয়োগ করে পূর্ণাঙ্গরূপে ২৪ ঘণ্টা সেবাদান নিশ্চিতের দাবি জানান তাঁরা।
মানববন্ধন শেষে নুরুলগঞ্জ হাট থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে বাদিয়াখালী মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রের সামনে গিয়ে শেষ হয়।
জেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. প্রসেনজিত প্রণয়ন মিশ্র বলেন, বিষয়গুলো সম্পর্কে আমার জানা ছিল না। আজকেই ওই কেন্দ্রের দায়িত্বরত ইনচার্জের সাথে কথা বলে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করব।