বান্দরবানে বাড়ছে ডেঙ্গু রোগী
পার্বত্য জেলা বান্দরবানে প্রতিদিনই বাড়ছে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে বান্দরবান জেলার সাত উপজেলায় আরও চারজন রোগী ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন হাসপাতালে।
এদের মধ্যে বান্দরবান সদর হাসপাতালে দুজন ও লামা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়েছেন দুজন রোগী।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্য অনুযায়ী আরও জানা গেছে, জানুয়ারি থেকে এই পর্যন্ত বান্দরবানে ডেঙ্গুতে ৬৭৬ জন আক্রান্ত হয়েছেন আর এদের মধ্যে ৬৫৯ জন রোগী বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরলেও এখনও জেলা সদরসহ উপজেলার বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন ১৭ জন রোগী। এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এই পর্যন্ত বান্দরবানে মৃত্যু হয়েছে একজনের।
বান্দরবানের সিভিল সার্জন ডা. মাহবুবুর জানান, সেপ্টেম্বর, অক্টোবর, নভেম্বর মাস ডেঙ্গুর একটি পিক সিজন। এ সময় প্রচুর বৃষ্টিপাত আর আবহাওয়ার পরিবর্তনের কারণে পরিত্যক্ত বিভিন্নস্থানে, নালা-নর্দমা, পরিত্যক্ত টায়ার, প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসায় পানি জমে থাকে আর পরর্বতীতে তা থেকে এডিস মশার অবাধ বংশবিস্তার ঘটে আর চারিদিকে এই রোগের প্রাদুর্ভাব হয় আর তাই আমাদের সবাইকে এই ডেঙ্গু রোগ থেকে সচেতন থাকা এবং নিজ নিজ বাড়ির আঙিনা পরিষ্কার রাখা জরুরি।
সিভিল সার্জন আরও বলেন,এডিস মশার কামড় থেকে নিজেদের রক্ষা করতে দিনে ও রাতের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানানো জরুরি।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে বান্দরবান জেলার সাত উপজেলায় আরও চারজন রোগী ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন হাসপাতালে।
এদের মধ্যে বান্দরবান সদর হাসপাতালে দুজন ও লামা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়েছেন দুজন রোগী।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্য অনুযায়ী আরও জানা গেছে, জানুয়ারি থেকে এই পর্যন্ত বান্দরবানে ডেঙ্গুতে ৬৭৬ জন আক্রান্ত হয়েছেন আর এদের মধ্যে ৬৫৯ জন রোগী বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরলেও এখনও জেলা সদরসহ উপজেলার বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন ১৭ জন রোগী। এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এই পর্যন্ত বান্দরবানে মৃত্যু হয়েছে একজনের।
বান্দরবানের সিভিল সার্জন ডা. মাহবুবুর জানান, সেপ্টেম্বর, অক্টোবর, নভেম্বর মাস ডেঙ্গুর একটি পিক সিজন। এ সময় প্রচুর বৃষ্টিপাত আর আবহাওয়ার পরিবর্তনের কারণে পরিত্যক্ত বিভিন্নস্থানে, নালা-নর্দমা, পরিত্যক্ত টায়ার, প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসায় পানি জমে থাকে আর পরর্বতীতে তা থেকে এডিস মশার অবাধ বংশবিস্তার ঘটে আর চারিদিকে এই রোগের প্রাদুর্ভাব হয় আর তাই আমাদের সবাইকে এই ডেঙ্গু রোগ থেকে সচেতন থাকা এবং নিজ নিজ বাড়ির আঙিনা পরিষ্কার রাখা জরুরি।
সিভিল সার্জন আরও বলেন,এডিস মশার কামড় থেকে নিজেদের রক্ষা করতে দিনে ও রাতের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানানো জরুরি।