রোগীর মৃত্যু: চিকিৎসক ও ল্যাবএইডের বিরুদ্ধে ‘গুরুতর’ অভিযোগ
রাজধানীর ধানমন্ডির ল্যাবএইড হাসপাতালে এন্ডোস্কোপি করাতে গিয়ে কার্ডিয়াক অ্যারেস্টে রাহিব রেজার (৩১) মৃত্যুর ঘটনায় আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। এতে হাসপাতাল ও চিকিৎসকের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উঠে এসেছে।
ল্যাবএইডের মতো হাসপাতালের এমন চিকিৎসা অবহেলা ‘দুঃখজনক’ বলে মনে করছে ভুক্তভোগীর স্বজন ও আইনজীবীরা। নিহত রাহিবের পরিবারের আইনজীবী জানান, অভিযুক্ত ডাক্তার স্বপ্নীলের নিবন্ধন বাতিল ও ল্যাবএইডের কাছে ক্ষতিপূরণ চায় ভুক্তভোগীর পরিবার। পাশাপাশি তদন্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে সুষ্ঠু বিচারের দাবি তাদের।
চলতি বছরের ১৯ ফেব্রুয়ারি ল্যাবএইড হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাহিব রেজার মৃত্যু হয়। পরে চিকিৎসা অবহেলায় রাহিবের মৃত্যুর অভিযোগ এনে ক্ষতিপূরণ ও অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে বিচারের দাবিতে হাইকোর্টে রিট করেন তার পরিবার। সেই রিটের শুনানিতে গত ১২ মার্চ রাহিব রেজার মৃত্যুর ঘটনায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একজন অতিরিক্ত সচিবের নেতৃত্বে কমিটি গঠনের নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। ঐ কমিটিকে তিন মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার সময় বেঁধে দেন আদালত।
রাহিব রেজার স্ত্রী তাসমিয়া আফরোজ বলেন, আমার স্বামীর সাথে যা হয়েছে সেটা যেন আর কারো সাথে না হয়। যখন আমার স্বামী মারা যায় তখন আমার মেয়ের বয়স ছিল দুই বছর চার মাস। আমার মেয়ের মতো যেন আর কারো না হয়।
রিটকারী আইনজীবী ব্যারিস্টার রাশনা ইমাম বলেন, গুরুতর চিকিৎসা অবহেলা পাওয়া গেছে প্রফেসর ডাক্তার মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীলের বিরুদ্ধে এবং ল্যাবএইড হাসপাতালের বিরুদ্ধে। এন্ডোস্কোপি করার আগে, এন্ডোস্কোপি করাকালীন এবং পরেও চিকিৎসা অবহেলা পাওয়া গেছে।
ল্যাবএইডের মতো হাসপাতালের এমন চিকিৎসা অবহেলা ‘দুঃখজনক’ বলে মনে করছে ভুক্তভোগীর স্বজন ও আইনজীবীরা। নিহত রাহিবের পরিবারের আইনজীবী জানান, অভিযুক্ত ডাক্তার স্বপ্নীলের নিবন্ধন বাতিল ও ল্যাবএইডের কাছে ক্ষতিপূরণ চায় ভুক্তভোগীর পরিবার। পাশাপাশি তদন্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে সুষ্ঠু বিচারের দাবি তাদের।
চলতি বছরের ১৯ ফেব্রুয়ারি ল্যাবএইড হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাহিব রেজার মৃত্যু হয়। পরে চিকিৎসা অবহেলায় রাহিবের মৃত্যুর অভিযোগ এনে ক্ষতিপূরণ ও অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে বিচারের দাবিতে হাইকোর্টে রিট করেন তার পরিবার। সেই রিটের শুনানিতে গত ১২ মার্চ রাহিব রেজার মৃত্যুর ঘটনায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একজন অতিরিক্ত সচিবের নেতৃত্বে কমিটি গঠনের নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। ঐ কমিটিকে তিন মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার সময় বেঁধে দেন আদালত।
রাহিব রেজার স্ত্রী তাসমিয়া আফরোজ বলেন, আমার স্বামীর সাথে যা হয়েছে সেটা যেন আর কারো সাথে না হয়। যখন আমার স্বামী মারা যায় তখন আমার মেয়ের বয়স ছিল দুই বছর চার মাস। আমার মেয়ের মতো যেন আর কারো না হয়।
রিটকারী আইনজীবী ব্যারিস্টার রাশনা ইমাম বলেন, গুরুতর চিকিৎসা অবহেলা পাওয়া গেছে প্রফেসর ডাক্তার মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীলের বিরুদ্ধে এবং ল্যাবএইড হাসপাতালের বিরুদ্ধে। এন্ডোস্কোপি করার আগে, এন্ডোস্কোপি করাকালীন এবং পরেও চিকিৎসা অবহেলা পাওয়া গেছে।