চাঁদপুরে বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর সংখ্যা
চাঁদপুরে বিষধর সাপে কাটা রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। গত ১ অক্টোবর থেকে ১৬ অক্টোবর পর্যন্ত অর্ধশত সাপে কাটা রোগী চাঁদপুর সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছে। এরমধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় একজনের মৃত্যুসহ ১১ জন সাপের কামড়ে আক্রান্ত হয়েছেন।
সাপের কামড়ে নিহত ব্যক্তি চাঁদপুর সদরের মহমায়া এলাকার মৃত হাফেজ উদ্দিনের ছেলে বাসেদ পাটওয়ারী (৭০)। এর আগে, মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) বিষধর সাপে কামড়ের পর স্বজনরা বাসেদ পাটওয়ারীকে চিকিৎসার জন্য চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে নেয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
চাঁদপুর সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগ থেকে জানা গেছে, প্রতিদিন জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে সাপে কাটা রোগীরা চাঁদপুর সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে। সব মিলিয়ে গত দুই সপ্তাহে চিকিৎসা নিয়েছেন অর্ধশতাধিক ব্যক্তি। গত ২৪ ঘণ্টায় সদর হাসপাতালে সাপের কামড়ে একজনের মৃত্যুসহ ১১ জন সাপের কামড়ে আক্রান্ত হয়েছেন।
আহতরা হলেন- মতলব দক্ষিণের সাগর (৩৪), সাপদী গ্রামের মৃত নেওয়াজের ছেলে আব্দুল হাকিম (৫৬), দক্ষিণ বালিয়া বাখরপুর গ্রামের মৃত আব্দুল মজিদের ছেলে জাহাঙ্গীর খান (৩২), মতলব দক্ষিণ বড়দিয়া আড়ং বাজারের কাদিরের ছেলে সাগর (৩০), ফরাক্কাবাদ গুলিশা গ্রামের আব্দুর সিদ্ধান্ত রহিমের ছেলে আমিন (৫২), বাবুরহাট এলাকার মিজানুর রহমানের ছেলে হাবিবুর রহমান (২০), চাঁদপুর সদরের সফরমালি দাসাদি গ্রামের সেলিমিয়ার স্ত্রী শাহানা (৫৭), ফরিদগঞ্জ উপজেলার ধানুয়া গ্রামের শাহজান মিয়ার স্ত্রী রোজিনা বেগম (৩৫), মতলব লানির উপজেলার ওমর গাজী (৩২) ও ফরিদগঞ্জ উপজেলার গৃদকালিন্দিয়া গ্রামের আলমগীরের ছেলে আল আমিন (২২)।
এদিকে সাপে কাটা রোগীর স্বজনরা জানিয়েছেন, তাদের বিভিন্ন জনের বাড়ির রান্নাঘর ও পুকুরে এবং বাড়ির পাশের খেতে কাজ করার সময় তাদের বিষাক্ত সাপে কামড় দেয়। কিন্তু কোন ধরনের সাপ ছিল তারা তা নির্দিষ্ট করে বলতে পারেননি।
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার গৃদকালিন্দিয়া গ্রামের আল আমিন জানান, বাড়ির পাশেই কাজ করছিলাম। হঠাৎ একটি সাপ এসে বা পায়ে কামড়ে দেয়। প্রথমে কবিরাজের কাছে চিকিৎসা নিয়ে হাসপাতালে যাই।
চাঁদপুর সরকারি হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. বেলাল আহমেদ বলেন, হাসপাতালে রাসেলস ভাইপারের কামড়ে আহত রোগী না পাওয়া গেলেও অধিকাংশই বিষধর সাপের কামড়ে আহত হয়েছেন। অধিকাংশ রোগীরা অ্যান্টিভেনম নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। এ সময়ে একটু সতর্ক থাকতে হবে। সাপের কামড়ে আহতদের কবিরাজের কাছে না নিয়ে দ্রুত সরকারি হাসপাতালে নিয়ে এলে ঝুঁকি থাকবে না।
সাপের কামড়ে নিহত ব্যক্তি চাঁদপুর সদরের মহমায়া এলাকার মৃত হাফেজ উদ্দিনের ছেলে বাসেদ পাটওয়ারী (৭০)। এর আগে, মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) বিষধর সাপে কামড়ের পর স্বজনরা বাসেদ পাটওয়ারীকে চিকিৎসার জন্য চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে নেয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
চাঁদপুর সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগ থেকে জানা গেছে, প্রতিদিন জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে সাপে কাটা রোগীরা চাঁদপুর সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে। সব মিলিয়ে গত দুই সপ্তাহে চিকিৎসা নিয়েছেন অর্ধশতাধিক ব্যক্তি। গত ২৪ ঘণ্টায় সদর হাসপাতালে সাপের কামড়ে একজনের মৃত্যুসহ ১১ জন সাপের কামড়ে আক্রান্ত হয়েছেন।
আহতরা হলেন- মতলব দক্ষিণের সাগর (৩৪), সাপদী গ্রামের মৃত নেওয়াজের ছেলে আব্দুল হাকিম (৫৬), দক্ষিণ বালিয়া বাখরপুর গ্রামের মৃত আব্দুল মজিদের ছেলে জাহাঙ্গীর খান (৩২), মতলব দক্ষিণ বড়দিয়া আড়ং বাজারের কাদিরের ছেলে সাগর (৩০), ফরাক্কাবাদ গুলিশা গ্রামের আব্দুর সিদ্ধান্ত রহিমের ছেলে আমিন (৫২), বাবুরহাট এলাকার মিজানুর রহমানের ছেলে হাবিবুর রহমান (২০), চাঁদপুর সদরের সফরমালি দাসাদি গ্রামের সেলিমিয়ার স্ত্রী শাহানা (৫৭), ফরিদগঞ্জ উপজেলার ধানুয়া গ্রামের শাহজান মিয়ার স্ত্রী রোজিনা বেগম (৩৫), মতলব লানির উপজেলার ওমর গাজী (৩২) ও ফরিদগঞ্জ উপজেলার গৃদকালিন্দিয়া গ্রামের আলমগীরের ছেলে আল আমিন (২২)।
এদিকে সাপে কাটা রোগীর স্বজনরা জানিয়েছেন, তাদের বিভিন্ন জনের বাড়ির রান্নাঘর ও পুকুরে এবং বাড়ির পাশের খেতে কাজ করার সময় তাদের বিষাক্ত সাপে কামড় দেয়। কিন্তু কোন ধরনের সাপ ছিল তারা তা নির্দিষ্ট করে বলতে পারেননি।
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার গৃদকালিন্দিয়া গ্রামের আল আমিন জানান, বাড়ির পাশেই কাজ করছিলাম। হঠাৎ একটি সাপ এসে বা পায়ে কামড়ে দেয়। প্রথমে কবিরাজের কাছে চিকিৎসা নিয়ে হাসপাতালে যাই।
চাঁদপুর সরকারি হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. বেলাল আহমেদ বলেন, হাসপাতালে রাসেলস ভাইপারের কামড়ে আহত রোগী না পাওয়া গেলেও অধিকাংশই বিষধর সাপের কামড়ে আহত হয়েছেন। অধিকাংশ রোগীরা অ্যান্টিভেনম নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। এ সময়ে একটু সতর্ক থাকতে হবে। সাপের কামড়ে আহতদের কবিরাজের কাছে না নিয়ে দ্রুত সরকারি হাসপাতালে নিয়ে এলে ঝুঁকি থাকবে না।