জলাতঙ্ক নির্মূলে কুকুরের শরীরে প্রতিষেধক টিকা প্রয়োগ শুরু
জলাতঙ্ক নির্মূলে কুকুরের শরীরে প্রতিষেধক টিকা প্রয়োগ অভিযান শুরু করেছে হবিগঞ্জ পৌরসভা। কুকুরের শরীরে প্রতিষেধক টিকা দিয়ে নিরাপদ করার জন্য হবিগঞ্জ পৌরসভার প্রতিটি ওয়ার্ডে প্রশিক্ষিত টিম কাজ করছে।
এ অভিযানের আওতায় যে কুকুরের শরীরে টিকা দেওয়া হচ্ছে সেই কুকুরের শরীর সঙ্গে সঙ্গে লাল রং দিয়ে রঙিন করে দেওয়া হচ্ছে। এই লাল রং চিহ্নিত কুকুর মানুষকে কামড়ালে জলাতঙ্ক রোগ হবে না। এভাবে পুরো পৌর এলাকায় কুকুরের শরীরে টিকা দিয়ে জলাতঙ্কমুক্ত করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
সম্প্রতি হবিগঞ্জ পৌর এলাকায় কুকুরের উপদ্রব বৃদ্ধি পাওয়ায় পৌর পরিষদের মাসিক সভায় গুরুত্বসহকারে এ বিষয়ে আলোচনা হয়। পৌরসভার নাগরিকদের নিরপত্তার স্বার্থে কুকুর ভ্যাকসিনেশন কর্মসূচির উদ্যোগ নেয়া হয়।
হবিগঞ্জ পৌরসভার প্রশাসক প্রভাংশু সোম এ কর্মসূচিকে সফল করতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহবান জানান। হবিগঞ্জ পৌরসভায় জলাতঙ্ক রোগ নির্মূলে প্রশিক্ষিত সদস্যদের সমন্বয়ে ঢাকা থেকে একটি টিম নিয়ে আসা হয়। এ টিম সোমবার থেকে পৌর এলাকায় কুকুরের শরীরে টিকা দেওয়ার কাজ শুরু করে।
হবিগঞ্জ পৌরসভার স্যানিটারি ইন্সপেক্টর এ কর্মসূচি বাস্তবায়নে দায়িত্ব পালন করছেন। গত সপ্তাহখানেক আগে একটি পাগলা কুকুরের কামড়ে পৌর এলাকায় অন্তত অর্ধশতাধিক মানুষ আহত হয়।
হবিগঞ্জ পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ জাবেদ ইকবাল চৌধুরী বলেন, পৌর এলাকার জনগণের নিরাপত্তার স্বার্থে এ কর্মসূচি গুরুত্ব সহকারে পালন করা হবে। সব কুকুরের শরীরে প্রতিষেধক টিকা দেওয়া হবে।
এ অভিযানের আওতায় যে কুকুরের শরীরে টিকা দেওয়া হচ্ছে সেই কুকুরের শরীর সঙ্গে সঙ্গে লাল রং দিয়ে রঙিন করে দেওয়া হচ্ছে। এই লাল রং চিহ্নিত কুকুর মানুষকে কামড়ালে জলাতঙ্ক রোগ হবে না। এভাবে পুরো পৌর এলাকায় কুকুরের শরীরে টিকা দিয়ে জলাতঙ্কমুক্ত করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
সম্প্রতি হবিগঞ্জ পৌর এলাকায় কুকুরের উপদ্রব বৃদ্ধি পাওয়ায় পৌর পরিষদের মাসিক সভায় গুরুত্বসহকারে এ বিষয়ে আলোচনা হয়। পৌরসভার নাগরিকদের নিরপত্তার স্বার্থে কুকুর ভ্যাকসিনেশন কর্মসূচির উদ্যোগ নেয়া হয়।
হবিগঞ্জ পৌরসভার প্রশাসক প্রভাংশু সোম এ কর্মসূচিকে সফল করতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহবান জানান। হবিগঞ্জ পৌরসভায় জলাতঙ্ক রোগ নির্মূলে প্রশিক্ষিত সদস্যদের সমন্বয়ে ঢাকা থেকে একটি টিম নিয়ে আসা হয়। এ টিম সোমবার থেকে পৌর এলাকায় কুকুরের শরীরে টিকা দেওয়ার কাজ শুরু করে।
হবিগঞ্জ পৌরসভার স্যানিটারি ইন্সপেক্টর এ কর্মসূচি বাস্তবায়নে দায়িত্ব পালন করছেন। গত সপ্তাহখানেক আগে একটি পাগলা কুকুরের কামড়ে পৌর এলাকায় অন্তত অর্ধশতাধিক মানুষ আহত হয়।
হবিগঞ্জ পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ জাবেদ ইকবাল চৌধুরী বলেন, পৌর এলাকার জনগণের নিরাপত্তার স্বার্থে এ কর্মসূচি গুরুত্ব সহকারে পালন করা হবে। সব কুকুরের শরীরে প্রতিষেধক টিকা দেওয়া হবে।