ফেনীতে একদিনে ২৪ সাপে কাটা রোগী হাসপাতালে ভর্তি
ফেনীতে ভয়াবহ বন্যার জেরে ফেনী জেনারেল হাসপাতালে এক দিনে ২৪ জন সাপে কাটা রোগী ভর্তি হয়েছেন। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী ভর্তি হয়েছেন ৭১ জন।
সূত্র জানায়, বন্যায় ফেনী জেনারেল হাসপাতালের নিচতলা পানিতে তলিয়ে যায়।এতে করে গত এক সপ্তাহ হাসপাতালের চিকিৎসা কার্যক্রম বন্ধ হয়ে পড়ে।হাসপাতালের করিডোরে, মেঝেতে ও বিভিন্ন ওয়ার্ডে ডাক্তারদের পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছেন রোগী ও স্বজনরা।
এর মধ্যে পানি কমায় বৃহস্পতিবার হাসপাতালের নিচতলায় পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম শুরু হয়। জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা রোগীদের দোতলায় প্রাথমিক চিকিৎসা দিচ্ছেন দুজন চিকিৎসক ও সিনিয়র স্টাফ নার্স।এখনও হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন দুই শতাধিক রোগী।গত দুই দিন আগত রোগীর সংখ্যা সীমিত ছিল।পানি কিছুটা কমায় জরুরি বিভাগে রোগীদের উপচে পড়া ভিড় শুরু হয়েছে। রোগীদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে শহরের ডেডিকেটেড হাসপাতালে পাঠানো হচ্ছে।
হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক (ভারপ্রাপ্ত) ডা. মোবারক হোসেন দুলাল জানান, বন্যায় পানিবাহিত রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে।আউটডোরে প্রতিদিন শত শত মানুষ চিকিৎসা সেবা নিচ্ছেন।সাপে কাটা রোগীসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্তরা হাসপাতালে আসছেন। যন্ত্রপাতি ও ওষুধপত্র নষ্ট হয়ে যাওয়ায় হাসপাতালের ডায়ালাইসিস, প্যাথলজি, এক্স-রে ও ইসিজি সেবা বন্ধ রয়েছে।
সূত্র জানায়, বন্যায় ফেনী জেনারেল হাসপাতালের নিচতলা পানিতে তলিয়ে যায়।এতে করে গত এক সপ্তাহ হাসপাতালের চিকিৎসা কার্যক্রম বন্ধ হয়ে পড়ে।হাসপাতালের করিডোরে, মেঝেতে ও বিভিন্ন ওয়ার্ডে ডাক্তারদের পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছেন রোগী ও স্বজনরা।
এর মধ্যে পানি কমায় বৃহস্পতিবার হাসপাতালের নিচতলায় পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম শুরু হয়। জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা রোগীদের দোতলায় প্রাথমিক চিকিৎসা দিচ্ছেন দুজন চিকিৎসক ও সিনিয়র স্টাফ নার্স।এখনও হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন দুই শতাধিক রোগী।গত দুই দিন আগত রোগীর সংখ্যা সীমিত ছিল।পানি কিছুটা কমায় জরুরি বিভাগে রোগীদের উপচে পড়া ভিড় শুরু হয়েছে। রোগীদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে শহরের ডেডিকেটেড হাসপাতালে পাঠানো হচ্ছে।
হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক (ভারপ্রাপ্ত) ডা. মোবারক হোসেন দুলাল জানান, বন্যায় পানিবাহিত রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে।আউটডোরে প্রতিদিন শত শত মানুষ চিকিৎসা সেবা নিচ্ছেন।সাপে কাটা রোগীসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্তরা হাসপাতালে আসছেন। যন্ত্রপাতি ও ওষুধপত্র নষ্ট হয়ে যাওয়ায় হাসপাতালের ডায়ালাইসিস, প্যাথলজি, এক্স-রে ও ইসিজি সেবা বন্ধ রয়েছে।