জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের নার্সদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার
কর্মবিরতি কর্মসূচি প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছেন জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের নার্সিং কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে হাসপাতালের হলরুমে এক আলোচনার মাধ্যমে এ কর্মবিরতি প্রত্যাহার করেন তারা।
ওই আলোচনা সভায় জামালপুর জেলা সিভিল সার্জন মো. ফজলুল হক, হাসপাতালের সহকারী পরিচালক সোহানুর রহমান, কর্মরত নার্স এবং ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
জানা গেছে, গতকাল বুধবার দুপুরে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের প্রশাসনিক কার্যালয়ের আবু হান্নান, হাবিবুর রহমান ও আব্দুল ওয়াদুদসহ তিন কর্মচারীকে অপসারণের দাবিতে কর্মবিরতি পালন করেন নার্সিং কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। ওই হাসপাতাল চত্বরে মানববন্ধনটি অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় বক্তরা বলেন, হাসপাতালের প্রশাসনিক কার্যালয়ের প্রধান সহকারী আবু হান্নান, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর হাবিবুর রহমান ও স্টেনো টাইপিস্ট আব্দুল ওয়াদুদ মিলে একটি চক্র গড়ে তুলেছেন। এদের মধ্যে আবু হান্নান ও হাবিবুর রহমান সহোদর দুই ভাই। এই তিন জনই অসৎ ও দুর্নীতিবাজ। নার্স ও কর্মচারীদের ছুটির অনুমোদন, সরকারি কর্মচারীদের সাধারণ ভবিষ্যৎ তহবিল থেকে ঋণ নেয়ার সময়, নার্স-কর্মচারী বদলী, যোগদানের ক্ষেত্রে তাদেরকে ঘুষ দেওয়া ছাড়া কাজ করে না চক্রটি।
এভাবে নানা অনিয়ম করে তারা তিনজনই গড়ে তুলেছেন সম্পদের পাহাড়, হয়েছেন কোটি কোটি টাকার মালিক। এমন দুর্নীতিবাজ কর্মচারীদের অপসারণের দাবি জানান বক্তারা।..
বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে হাসপাতালের হলরুমে এক আলোচনার মাধ্যমে এ কর্মবিরতি প্রত্যাহার করেন তারা।
ওই আলোচনা সভায় জামালপুর জেলা সিভিল সার্জন মো. ফজলুল হক, হাসপাতালের সহকারী পরিচালক সোহানুর রহমান, কর্মরত নার্স এবং ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
জানা গেছে, গতকাল বুধবার দুপুরে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের প্রশাসনিক কার্যালয়ের আবু হান্নান, হাবিবুর রহমান ও আব্দুল ওয়াদুদসহ তিন কর্মচারীকে অপসারণের দাবিতে কর্মবিরতি পালন করেন নার্সিং কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। ওই হাসপাতাল চত্বরে মানববন্ধনটি অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় বক্তরা বলেন, হাসপাতালের প্রশাসনিক কার্যালয়ের প্রধান সহকারী আবু হান্নান, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর হাবিবুর রহমান ও স্টেনো টাইপিস্ট আব্দুল ওয়াদুদ মিলে একটি চক্র গড়ে তুলেছেন। এদের মধ্যে আবু হান্নান ও হাবিবুর রহমান সহোদর দুই ভাই। এই তিন জনই অসৎ ও দুর্নীতিবাজ। নার্স ও কর্মচারীদের ছুটির অনুমোদন, সরকারি কর্মচারীদের সাধারণ ভবিষ্যৎ তহবিল থেকে ঋণ নেয়ার সময়, নার্স-কর্মচারী বদলী, যোগদানের ক্ষেত্রে তাদেরকে ঘুষ দেওয়া ছাড়া কাজ করে না চক্রটি।
এভাবে নানা অনিয়ম করে তারা তিনজনই গড়ে তুলেছেন সম্পদের পাহাড়, হয়েছেন কোটি কোটি টাকার মালিক। এমন দুর্নীতিবাজ কর্মচারীদের অপসারণের দাবি জানান বক্তারা।..