স্বাস্থ্য উপদেষ্টার কাছে এবি পার্টির ১৩ দফা
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য উপদেষ্টা জাহানারা বেগমের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির প্রতিনিধিদল। সাক্ষাতের সময় উপদেষ্টার কাছে ১৩ দফা দাবি তুলে ধরে সংগঠনটি।
রোববার বিকেল ৩টার দিকে সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার কার্যালয়ে এ সাক্ষাৎ হয়।
এবি পার্টির আহ্বায়ক প্রফেসর ডা. মেজর আব্দুল ওহাব মিনার প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন। এ সময় দলের সদস্যসচিব মজিবুর রহমান মঞ্জু, যুগ্ম আহ্বায়ক লে. কর্ণেল (অব.) হেলাল উদ্দিন, যুগ্ম সদস্যসচিব ব্যারিস্টার যোবায়ের আহমদ ভূঁইয়া, দলের স্বাস্থ্যসেবা নীতি প্রণয়ন কমিটির সদস্য ডা. সোনিয়া জেমিন প্রীতি তার সঙ্গে ছিলেন।
এবি পার্টির পক্ষ থেকে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার কাছে নিন্মলিখিত ১৩টি সুপারিশ করা হয়-
জাতীয় স্বাস্থ্য সার্ভিস কমিশনের কার্যক্রম দ্রুত শুরু করা এবং অংশীজনদের মতামত গ্রহণ।
‘স্বাস্থ্য সেবা ও সুরক্ষা আইন’ প্রণয়ন করা।
জনস্বাস্থ্য ও প্রাইমারি হেল্থ কেয়ারকে সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া।
স্বাস্থ্য শিক্ষা ও গবেষণাকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করা।
বেসরকারি পোস্ট গ্রাজুয়েট শিক্ষার্থী চিকিৎসকদের ও ইন্টার্নদের মানসম্মত ভাতা বৃদ্ধি করা।
রেফারেল সিস্টেম চালু করা।
মানহীন সরকারী বেসরকারী মেডিকেল কলেজগুলো বন্ধ করে দেওয়া।
বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে আলাদা বেতন কাঠামো তৈরি করা।
ওষুধের দাম কমানো ও জাতীয় ওষুধ নীতি কঠোর ভাবে মেনে চলা।
অতীতের দুর্নীতি ও সব অনিয়ম রোধ করা।
বিদ্যমান পোষ্ট গ্রাজুয়েশন কোর্সগুলোর সময় কমিয়ে ট্রেইনিদের মধ্যে বিদ্যমান হতাশা দূর করে কোর্স গুলোকে গতিশীল করা, পাশের হার বাড়ানো।
৪২তম বিসিএসসহ চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত সব আবেদনকারীদের পদায়নের সুপারিশ করা।
প্রবাসী বাংলাদেশী রেমিটেন্স যোদ্ধা ও পোশাক শ্রমিকদের জন্য আলাদা হাসপাতাল স্থাপনের মাধ্যমে তাদের পরিবারের চিকিৎসা নিশ্চিত করা।
রোববার বিকেল ৩টার দিকে সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার কার্যালয়ে এ সাক্ষাৎ হয়।
এবি পার্টির আহ্বায়ক প্রফেসর ডা. মেজর আব্দুল ওহাব মিনার প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন। এ সময় দলের সদস্যসচিব মজিবুর রহমান মঞ্জু, যুগ্ম আহ্বায়ক লে. কর্ণেল (অব.) হেলাল উদ্দিন, যুগ্ম সদস্যসচিব ব্যারিস্টার যোবায়ের আহমদ ভূঁইয়া, দলের স্বাস্থ্যসেবা নীতি প্রণয়ন কমিটির সদস্য ডা. সোনিয়া জেমিন প্রীতি তার সঙ্গে ছিলেন।
এবি পার্টির পক্ষ থেকে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার কাছে নিন্মলিখিত ১৩টি সুপারিশ করা হয়-
জাতীয় স্বাস্থ্য সার্ভিস কমিশনের কার্যক্রম দ্রুত শুরু করা এবং অংশীজনদের মতামত গ্রহণ।
‘স্বাস্থ্য সেবা ও সুরক্ষা আইন’ প্রণয়ন করা।
জনস্বাস্থ্য ও প্রাইমারি হেল্থ কেয়ারকে সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া।
স্বাস্থ্য শিক্ষা ও গবেষণাকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করা।
বেসরকারি পোস্ট গ্রাজুয়েট শিক্ষার্থী চিকিৎসকদের ও ইন্টার্নদের মানসম্মত ভাতা বৃদ্ধি করা।
রেফারেল সিস্টেম চালু করা।
মানহীন সরকারী বেসরকারী মেডিকেল কলেজগুলো বন্ধ করে দেওয়া।
বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে আলাদা বেতন কাঠামো তৈরি করা।
ওষুধের দাম কমানো ও জাতীয় ওষুধ নীতি কঠোর ভাবে মেনে চলা।
অতীতের দুর্নীতি ও সব অনিয়ম রোধ করা।
বিদ্যমান পোষ্ট গ্রাজুয়েশন কোর্সগুলোর সময় কমিয়ে ট্রেইনিদের মধ্যে বিদ্যমান হতাশা দূর করে কোর্স গুলোকে গতিশীল করা, পাশের হার বাড়ানো।
৪২তম বিসিএসসহ চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত সব আবেদনকারীদের পদায়নের সুপারিশ করা।
প্রবাসী বাংলাদেশী রেমিটেন্স যোদ্ধা ও পোশাক শ্রমিকদের জন্য আলাদা হাসপাতাল স্থাপনের মাধ্যমে তাদের পরিবারের চিকিৎসা নিশ্চিত করা।