খালেদা জিয়ার চিকিৎসা দেশে সম্ভব নয়, জার্নি করার অবস্থানেও নেই: চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেন, খালেদা জিয়ার শারীরিক সমস্যা তা নিয়ে পরীক্ষা চলছে। হপস কিংসের ডাক্তারদের চিকিৎসায় তিনি পুরাপুরি সুস্থ হোননি। কারণ তার যে চিকিৎসা তা দেশে সম্ভব নয়। এ মুহূর্তে ১২-১৩ ঘণ্টা জার্নি করার অবস্থানেও তিনি নেই।
বুধবার রাত ৮টার দিকে গুলশানে খালেদা জিয়ার বাসভবন ফিরোজায় তার স্বাস্থ্য পরিস্থিতি নিয়ে ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
চিকিৎসক জাহিদ হোসেন বলেন, গত ১১ সেপ্টেম্বর রাতে অসুস্থ হয়ে পড়লে মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে তাকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শাহাবুদ্দিন, আরেফিন, জাফরসহ বিদেশি ডাক্তারের তত্ত্বাবধানে ভর্তি করা হয়।
তিনি বলেন, মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী চিকিৎসা চলছে। তার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম। তাই তিনি কিছু হলেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। আজকে তিনি কিছুটা সুস্থ হওয়ায় বাসায় আনা হয়েছে। রাতে মেডিকেল বোর্ড বসবে। হাসপাতালের ন্যায় বাসায়ও একই চিকিৎসা চলবে।
জাহিদ হোসেন বলেন, হার্ট, ডায়াবেটিস, কিডনিসহ তিনি অনেক রোগে আক্রান্ত। ২০২০ সালে করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। তার যে চিকিৎসা পাওয়ার দরকার ছিল, তা তিনি কখনো পাননি। যার কারণে তার আজকের এই অবস্থা।
খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত এ চিকিৎসক আরো বলেন, যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্রের দুটি হাসপাতালের সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে। তিনি সুস্থ ও জার্নি করার মতো অবস্থানে থাকলে তাকে নিয়ে যাওয়া হবে। এ মুহূর্তে ১২-১৩ ঘণ্টা জার্নি করার অবস্থানে নেই। মেডিকেল বোর্ড যখন মনে করবে তখনই তাকে বিদেশে চিকিৎসার জন্য নেয়া হবে।
বুধবার রাত ৮টার দিকে গুলশানে খালেদা জিয়ার বাসভবন ফিরোজায় তার স্বাস্থ্য পরিস্থিতি নিয়ে ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
চিকিৎসক জাহিদ হোসেন বলেন, গত ১১ সেপ্টেম্বর রাতে অসুস্থ হয়ে পড়লে মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে তাকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শাহাবুদ্দিন, আরেফিন, জাফরসহ বিদেশি ডাক্তারের তত্ত্বাবধানে ভর্তি করা হয়।
তিনি বলেন, মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী চিকিৎসা চলছে। তার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম। তাই তিনি কিছু হলেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। আজকে তিনি কিছুটা সুস্থ হওয়ায় বাসায় আনা হয়েছে। রাতে মেডিকেল বোর্ড বসবে। হাসপাতালের ন্যায় বাসায়ও একই চিকিৎসা চলবে।
জাহিদ হোসেন বলেন, হার্ট, ডায়াবেটিস, কিডনিসহ তিনি অনেক রোগে আক্রান্ত। ২০২০ সালে করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। তার যে চিকিৎসা পাওয়ার দরকার ছিল, তা তিনি কখনো পাননি। যার কারণে তার আজকের এই অবস্থা।
খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত এ চিকিৎসক আরো বলেন, যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্রের দুটি হাসপাতালের সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে। তিনি সুস্থ ও জার্নি করার মতো অবস্থানে থাকলে তাকে নিয়ে যাওয়া হবে। এ মুহূর্তে ১২-১৩ ঘণ্টা জার্নি করার অবস্থানে নেই। মেডিকেল বোর্ড যখন মনে করবে তখনই তাকে বিদেশে চিকিৎসার জন্য নেয়া হবে।