পুনর্গঠিত হলো বিএমডিসি, সভাপতি ডা. সাইফুল ইসলাম
চিকিৎসকদের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল (বিএমডিসি) পুনর্গঠন করা হয়েছে। ২০ অক্টোবর স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়। বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার মোহাম্মদ শাহাদাত হোসেনের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, পুনর্গঠিত বিএমডিসি কাউন্সিলের সভা বুধবার সকাল ১১টায় সিরডাপে অনুষ্ঠিত হয়। কাউন্সিলের সদস্যরা বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল আইন, ২০১০ অনুযায়ী সভাপতি, সহ-সভাপতি ও কোষাধ্যক্ষ নির্বাচন ও বিভিন্ন কমিটি গঠন করেন। কাউন্সিলের সভাপতি নির্বাচিত হন বিএসএমএমইউয়ের সাবেক অধ্যাপক সাইফুল ইসলাম। কমিটি গঠনের পর বেলা তিনটায় বিএমডিসি কাউন্সিলের সদস্যরা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের সঙ্গে এক বৈঠকে মিলিত হন।
স্বাস্থ্য উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্যদের উদ্দেশ্যে বলেন, বিএমডিসির চিকিৎসা সেবা প্রাপ্তি সম্পর্কে অভিযোগ প্রাপ্তির নিষ্পত্তির সময় দ্রুত করার পদক্ষেপ নেওয়া উচিত, যাতে করে রোগী এবং চিকিৎসক দুজনেই বিচারপ্রাপ্তি বিলম্বের মধ্যে না পড়েন। এছাড়া স্বাস্থ্য উপদেষ্টা স্নাতক ও স্নাতকোত্তর চিকিৎসা শিক্ষার মান সমুন্নত রেখে জনগণের মানসম্মত চিকিৎসা সেবা প্রাপ্তি নিশ্চিত করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বিএমডিসির সদস্যদের প্রতি আহ্বান জানান।
সভায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব ডা. মো. সারোয়ার বারী, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ডা. মো. আবু জাফর, বিএসএমএমইউ উপাচার্য সায়েদুর রহমানসহ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কর্মকর্তাবৃন্দসহ পুনর্গঠিত কাউন্সিলের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এতে বলা হয়, পুনর্গঠিত বিএমডিসি কাউন্সিলের সভা বুধবার সকাল ১১টায় সিরডাপে অনুষ্ঠিত হয়। কাউন্সিলের সদস্যরা বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল আইন, ২০১০ অনুযায়ী সভাপতি, সহ-সভাপতি ও কোষাধ্যক্ষ নির্বাচন ও বিভিন্ন কমিটি গঠন করেন। কাউন্সিলের সভাপতি নির্বাচিত হন বিএসএমএমইউয়ের সাবেক অধ্যাপক সাইফুল ইসলাম। কমিটি গঠনের পর বেলা তিনটায় বিএমডিসি কাউন্সিলের সদস্যরা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের সঙ্গে এক বৈঠকে মিলিত হন।
স্বাস্থ্য উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্যদের উদ্দেশ্যে বলেন, বিএমডিসির চিকিৎসা সেবা প্রাপ্তি সম্পর্কে অভিযোগ প্রাপ্তির নিষ্পত্তির সময় দ্রুত করার পদক্ষেপ নেওয়া উচিত, যাতে করে রোগী এবং চিকিৎসক দুজনেই বিচারপ্রাপ্তি বিলম্বের মধ্যে না পড়েন। এছাড়া স্বাস্থ্য উপদেষ্টা স্নাতক ও স্নাতকোত্তর চিকিৎসা শিক্ষার মান সমুন্নত রেখে জনগণের মানসম্মত চিকিৎসা সেবা প্রাপ্তি নিশ্চিত করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বিএমডিসির সদস্যদের প্রতি আহ্বান জানান।
সভায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব ডা. মো. সারোয়ার বারী, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ডা. মো. আবু জাফর, বিএসএমএমইউ উপাচার্য সায়েদুর রহমানসহ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কর্মকর্তাবৃন্দসহ পুনর্গঠিত কাউন্সিলের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।